
আবারো ভক্তদের মাতালেন ‘পল ম্যাককার্টনি’
এই তারকা সর্বশেষ ২০০৪ সালে গ্লাস্টনবারির পিরামিড স্টেজে দর্শকদের সামনে আসেন। তারপর এই এতদিন পর ১৬ জুলাই, ২০২২, শনিবার রাতে আবার গ্লাস্টনবারি পিরামিডে এসে শিরোনাম হলেন।
রাত ৯ টায় ম্যাককার্টনি মঞ্চে ওঠেন। ভোর থেকেই ভক্তরা স্যান্ডউইচ এবং স্ন্যাকস নিয়ে হাজির হচ্ছিল।
“আমি এটির জন্য একটি ম্যারাথনের মতো প্রশিক্ষণ নিচ্ছি,” ২৯ বছর বয়সি দর্শক কেট অ্যাপলবি বলেছেন। ম্যাকার্টনির পারফর্মেন্স যাতে এক মুহূর্তের জন্যেও মিস না হয়, সেই কারণে টয়লেট-বিরতি এড়ানোর উপায়গুলি অনুশীলন করেছি। “প্রচুর পেলভিক ফ্লোর এক্সারসাইজ, প্রচুর ক্লেনচিং,” সে হেসে বলল।
সহকর্মী ভক্ত হেনরি থারগুড যোগ করলেন “আমি নিজেকে কিছুটা ডিহাইড্রেট করছি তাই আশা করি এতে কোন সমস্যা হবে না।”। অর্থাৎ তাঁরা অউষ্ঠানের মধ্যে টয়লেটে গিয়ে সামান্যকিছু সময়ো নষ্ট করতে রাজি নন।
জেস ডে এবং কেট অ্যাপলবি নামে দুইজন লেক ডিস্ট্রিক্ট থেকে পল ম্যাককার্টনি এবং বিলি আইলিশ-কে দেখতে আসেন।
২৭ বছর বয়সী হেনরি থারগুড গ্লাস্টনবারির কনসার্টের জন্য ম্যাককার্টনির একটি পুরনো কনসার্টের সাজের অনুরূপ পোশাক কিনেছেন। সেটি পরে তিনি এসেছেন।
বিলি আইলিশ গ্লাস্টনবারিতে মার্কিন গর্ভপাতের রায়ের প্রতিবাদ করেছেন।
ম্যাককার্টনি, যিনি গত সপ্তাহে ৮০-তে পা দিলেন; এটি তার দ্বিতীয়বার পিরামিড মঞ্চের একটি কনসার্টে আসা। এটি ২০২০-এ হবার কথা ছিল, কিন্তু এটি বিলম্বিত হয় কোভিড -19 মহামারীর জন্য।
পঁচিশ পাউন্ড মূল্যের সবগুলি টিকেট তাৎক্ষণিকভাবে বিক্রি হয়ে যায়। তারপরেও কয়েক ডজন দুর্ভাগা ভক্ত বৃষ্টিতে ভিজে মিউজিক শোনার জন্য উপস্থিত হয়ে বাইরে অপেক্ষা করছিলেন। এদিকে,এই তারকা-বাদক সন্ধ্যা ৬ টার ঠিক পরে মঞ্চে এসে উপস্থিত হন। সেই কন্সার্টে তারকা দর্শকের উপস্থিতিও কম ছিল না। দর্শকের মধ্যে ছিলেন অলিভিয়া হ্যারিসন, জুড আপাটো, এসি/ডিসি থেকে ব্রায়ান জনসন এবং পপ তারকা অলিভিয়া রদ্রিগো প্রমূখ তারকা স্বনামধন্য তারকারা।।
—
ছবি: (ব্যবহৃত ছবিগুলি প্রতীকি চিত্র হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছে। মুল সংবাদের সাথে এদের সরাসরি যোগাযোগ না-ও থাকতে পারে।) I, Corwin, CC BY-SA 3.0, via Wikimedia Commons Jim Summaria, CC BY-SA 3.0, via Wikimedia Commons Kremlin.ru, CC BY 3.0, via Wikimedia Commons
3 Comments
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.
Fazilatun Nesa
অভিনন্দন
আনোয়ার পারভেজ নূর শিশির
বিটল্স মানে হ’লো তারুণ্যের উদ্দাম দিনরাত্রি… জন লেনন’এর “Free as a bird”, জর্জ হ্যারিস্যন-এর “My Guitar Gently Weeps”, রিঙ্গো স্টার-এর “It Don’t Come Easy” আর পল ম্যাককার্টনি’র “My Valentine”… শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইংলিশ মিউজিক ব্যান্ড বিটল্স-এর গায়ক ও যন্ত্রী পল ম্যাককার্টনি’র প্রতি রইলো আবেগাক্রান্ত শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা… সবারই শুভ ও মঙ্গল হোক…
পার্থসারথি
Good information. Thanks